কক্সবাজার, রোববার, ১২ মে ২০২৪

চাষ শুরুর আগেই বিক্রির টাকা পান শিমুল আলুচাষিরা

মুক্তাগাছায় উৎপাদিত কাসাভা (শিমুল আলু) ক্ষেতেই বিক্রি করছেন কৃষক। অনেকে কাসাভা চাষ শুরুর আগেই উৎপাদন খরচের টাকা পেয়ে যাচ্ছেন। ফলে এখানকার চাষিরা দিন দিন কাসাভা চাষে আগ্রহ দেখাচ্ছে।

জানা যায়, কাসাভা একটি কান্দাল ফসল। এতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা থাকে। এটি সিদ্ধ করে সরাসরি খাওয়া যায়। বাণিজ্যিকভাবে ফাস্টফুডের বিভিন্ন উপাদান, গ্লুকোজসহ এর বহুবিধ ব্যবহার রয়েছে।

মুক্তাগাছার গড় অঞ্চলের দুল্লা, ঘোগা ইউনিয়নে চাষ হয় আলু জাতীয় ফসল কাসাভা। বেসরকারি প্রাণ কোম্পানি কাসাভার প্রধান পাইকারি ক্রেতা। অনেক ক্ষুদ্র চাষি খুচরা বাজারেও বিক্রি করেন। বাজারে চাহিদা-জোগানের ঘাটতি নেই কাসাভার।

মুক্তাগাছা উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলায় চলতি মৌসুমে ১৮ হেক্টর জমিতে ৩শ ৪৭ মে.টন কাসাভাসহ মিষ্টি আলু উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।

দুল্লা ইউনিয়নের উপজেলা উপ-সহকারি কৃষি কর্মকর্তা সেলিম রেজা জানান, উপজেলার রামাকানা গ্রামে ছবির কাসাভাগুলো প্রাণ কোম্পানি ক্ষেত থেকেই নিয়ে যায়। বিক্রির কোন ঝামেলা নেই। অগ্রিম টাকাও কোম্পানি দিয়ে থাকে কৃষকদের।

পাঠকের মতামত: